Sale!

Fat burner

৳  373.00

SKU: MEFA325-223 Category: Tag:

Description

ইনহেলারহীন বা ইনহেলার যুক্ত যে কোন হাপানী বা অ্যাজমাকে বলুন গুডবাই…… (ইনহেলারকে না বলুন) হাঁপানি বা অ্যাজমা একটি ফুসফুসজনিত রোগ। এর ফলে শ্বাসকষ্ট হয়। হাঁপানি অনেক সময় তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। ফুসফুসে বায়ু প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হলেই হাঁপানির আক্রমণ ঘটতে পারে। অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। এটা সাধারণত এলার্জি, বায়ু দূষণ, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, আবেগ, আবহাওয়া, খাদ্য ও নির্দিষ্ট ওষুধের কারণেও হতে পারে। এখন প্রকৃতিতে যেহেতু ধুলাবালির পরিমাণ বেশি তাই হাঁপানি রোগীদের একটু সাবধানে থাকতে হবে। কারণ হাঁপানি রোগীদের জন্য ধুলোবালি অত্যন্ত ক্ষতিকর। অ্যাজমা বা হাঁপানির অনেক চিকিৎসা রয়েছে। তবে এখন আপনি চাইলে খুব সহজে ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায়ে পরিত্রাণ পেতে পারেন হাঁপানির হাত থেকে। তাহলে জেনে নিন হাঁপানি প্রতিরোধের প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে। আদা : আদা হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের জন্য একটি সুপরিচিত প্রাকৃতিক চিকিৎসা। গবেষকদের মতে, আদা শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে এবং শ্বাসনালী সংকোচন রোধে সাহায্য করে। এক কাপ ফুটন্ত পানির মধ্যে মেথি, আদার রস ও মধু দিয়ে অল্প কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। রোজ সকালে ও সন্ধ্যায় এই মিশ্রণটি পান করলে সমাধান পাওয়া যাবে। এছাড়া আপনি কাঁচা আদা লবণ দিয়ে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। কফি : কফি হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত গরম কফি পান করলে শ্বাসনালী পরিষ্কার হবে। কিন্তু দিনে তিন কাপের বেশি ব্ল্যাক কফি খাওয়া উচিত না। যদিও হাঁপানির নিয়মিত চিকিৎসা হিসেবে কফি ব্যবহার করা উচিত না। সরিষার তেল : যখনই দেখবেন অ্যাজমা বা হাঁপানির আক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে তখনি একটি বাটি মধ্যে একটু কর্পূর এবং সরিষার তেল নিয়ে গরম করুন। এরপর আলতো করে বুকে এবং পিঠে ম্যাসেজ করতে হবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত উপসর্গ প্রশমিত হয় ততোক্ষণ ম্যাসেজ করতে হবে। এর ফলে শ্বাসনালীর প্যাসেজ পরিষ্কার এবং স্বাভাবিক শ্বাস ফিরে পেতে সাহায্য করবে। ঘরোয়া উপায়ে হাঁপানি প্রতিকারের এটি খুবই কার্যকরি পদ্ধতি। রসুন : রসুন হাঁপানি প্রতিরোধে প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে কাজ করে। হাঁপানির একটি বিকল্প চিকিৎসা হিসাবে রসুন ব্যবহার করা যেতে পারে। তাই অ্যাজমা রোগীদের বেশি করে রসুন খাওয়া উচিত। ডুমুর : ডুমুর কফ ড্রেন এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা উপশমে সাহায্য করে। তিনটি শুকনো ডুমুর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে একটি পাত্রে সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে খালি পেটে সে ডুমুর ভিজানো পানি এবং ডুমুর খেয়ে নিতে পারেন। কয়েক মাস বাড়িতেই এ চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অবশ্যই ফল পাবেন। ১০০% প্রাকৃতিকভাবে আমাদের মিশ্রণকৃত আদা,ওমেগা-৬ ও ৯,পিপুল,বাসক,আদা,রসুন,তুলসি,আকন্দ ফুল ইত্যাদির সংমিশ্রণে তৈরীকৃত এজমা প্রোটেকশন চা আকারে ও জাস্টিয়া ট্যাবলেট সেবনে যে কোন ধরনের এজমা বা হাপানী বা শ্বাসকষ্ট কন্ট্রোলে চলে আসবে ইনশাআল্লাহ। এগুলো সেবনে টানই উঠবে না।ফলে আর ইনহেলারের প্রয়োজনই হবে না।ইনহেলার মুক্ত থাকতে আমার এজমা কেয়ার প্যাকেজ দারুণ কার্যকর।আপনার বংশগত হাপানী, কোল্ড এলার্জি বা শ্বাসকষ্ট এর জীবাণু থাকার পরও আর আপনার শরীরের আক্রমণ না করতে নিয়মিত এজমা প্রোটেকশন খেতে পারেন। দৈনিক ৩ /৪ বার এজমা প্রোটেকশন পাউডার চা আকারে চিনি ছাড়া।আর ট্যাবলেট ১/২ টা করে ২/৩ বার।

Additional information

Weight0.500 kg
Dimensions8 × 8 × 8 cm
Note

Product delivery duration may vary due to product availability in stock.

Disclaimer

The actual color of the physical product may slightly vary due to the deviation of lighting sources, photography or your device display settings.

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Fat burner”

Your email address will not be published. Required fields are marked *